Ticker

6/recent/ticker-posts

Header Ads Wigete

সকালে এক কোয়া রসুন খেলে ১০ টি সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি ।

 সকালে এক কোয়া রসুন খাওয়ার উপকারিতা  


সকালে এক কোয়া রসুন খেলে ১০ টি সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি পাবে।


প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার বছর আগে থেকেই রসুনকে মসলা, পুষ্টিকর খাদ্য উপাদান এবং ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রের হেকিমি চিকিৎসা শাস্ত্র ঘুরে বর্তমানে আধুনিক চিকিৎসা শাস্ত্রে রোগ দূর করার জন্য রসুনের বহু ব্যবহার করা হচ্ছে।
আপনার দেহের ম্যাজিকের মতো কাজ করবে এক কোয়া রসুন। ( রসুন খাওয়ার উপকারিতা ) 


এই এক কোয়া রসুন কিভাবে আপনার রোগ দূর করতে পারে?

রসুনের গুণের কথা শুনলে আপনি অবাক হয়ে যাবেন। ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, দেহের খারাপ কোলেস্টেরল এবং হৃদ রোগ দূর করতে রসুনের ঔষধি ব্যবহারে সবসময়  উল্লেখযোগ্য ফলাফল পাওয়া যায়।

এছাড়া মানুষের যৌন ইচ্ছাকে অনেক গুণ বাড়িয়ে দেয় এই রসুন। বিশেষত পুরুষের যৌন ইচ্ছাকে বাড়াতে যৌন ক্ষমতাকে বাড়াতে কাঁচা রসুনে সবসময় ভাল ফল পাওয়া যায়। ( রসুন খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা ) 


বিশেষত যেসব পুরুষ পড়ন্ত যৌবনের যৌন আকাঙ্খাকে বাড়াতে চাচ্ছেন তাদের জন্য এই কাঁচা রসুন চমকপ্রদ কাজ দেয়। রসুন আসলে প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিক। এই জন্য দেহের সব ধরনের জীবাণুর বিরুদ্ধে খুব জোরালো ভাবে লড়াই করে রসুন।

এই জন্যই আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমরা জেনে নেব,

রোজ সকালে এক কোয়া করে কাঁচা রসুন খেলে কি হয়?

রোজ সকালে এক কোয়া করে কাঁচা রসুন খাওয়ার আসল নিয়ম কি?


যেসব বিষয় আপনার জানা দরকার :-


১. গ্যাস অম্বলে ভুগছেন ? পেটের সমস্ত গ্যাস বের করুন ৩মিনিটের মধ্যেই ৪টি ঘরোয়া উপায়ে।

২. ঘুমের সমস্যার ( sleep disturbance ) ঘরোয়া সমাধান। অনিদ্রা দূর করার জন্য ১৩ টি টিপস।

৩. হঠাৎ ব্লাড প্রেশার ( blood pressure ) বা উচ্চ রক্তচাপ বেড়ে গেলে কি করবেন?

৪. পাইলস বা অর্শ রোগ নিরাময়ে কার্যকরী ঘরোয়া উপায়

৫. বুক ধড়ফড় মানেই কী হার্ট অ্যাটাক ( হৃদযন্ত্রের ) সমস্যা?

৬. ডায়বেটিস কেন হয় এবং এর লক্ষন গুলো কি কি? কিভাবে ডায়বেটিস সারাবেন?

৭. কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা কী? কালোজিরা যেসব রোগের মহৌষধ।


এইসব প্রশ্নের উত্তর জানতে অবশ্যই লেখাটি সম্পূর্ণ পড়ুন তাহলে রসুন সম্পর্কে আপনি পরিষ্কার একটি ধারণা পেয়ে যাবেন। এই লেখাটি সম্পূর্ন পড়লে জানতে পারবেন রসুন  আপনার দেহের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ।( রসুন খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা ) 


রসুনকে বলা হয় মর্তের অমৃত। কারণ রসুন দেহে কোন ধরনের রোগকে টিকতে দেয়না। রসুনকে কে ইংরেজিতে গার্লিক বলা হলেও রসুনের বৈজ্ঞানিক নাম হচ্ছে অ্যালিয়াম স্যাটিভাম ( Allium sativum )। আমরা এখন রসুন মসলা হিসাবে খাচ্ছি কিন্তু প্রাচীন ইতিহাস ঘেটে দেখলে জানতে পারবেন রসুন তখন শুধুমাত্র বিভিন্ন রোগ সারানোর জন্যই ব্যবহার করা হতো। ( খালি পেটে রসুন খেলে কি উপকারিতা ) 


মিশরীয়, ব্যভেলনীয়,গ্রীক, রোমান এবং জৈনিক সভ্যতায় ওষুধ হিসেবে রসুনের ব্যবহারের উল্লেখ পাওয়া যায়।

রসুন দুই রকম পাওয়া যায়। এক কোষী রসুন এবং বহু কোষী রসুন। এক কোষী রসুনে  কোয়া একটিই থাকে। কিন্তু এটির  তুলনামূলক দাম অনেক বেশি এবং সহজলভ্যও নয় আর বহু কোষী রসুন তুলনামূলক দামে সস্তা এবং যত্রতত্রই আপনি এটি পাবেন। কিন্তু এটি অপেক্ষাকৃত ঝাজালো এবং তীব্র গন্ধ বিশিষ্ট হয়ে থাকে। ( কাঁচা রসুন খাওয়ার উপকারিতা কী? ) 

তবে উপকারের দিক বিবেচনা করলে বলা যায় দুই ধরনের রসুনের সমান উপকারিতা রয়েছে। তবে কেউ কেউ মনে করেন এক কোষী রসুনের উপকারিতা সামান্য বেশি।


এবারে আমরা রসুনের উপকার গুলো জানবো।


সকালে এক কোয়া রসুন খেলে ১০ টি সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি পাবে।

১ নং উপকারীতা

প্রথম উপকারী হলো রসুন ব্লাড সুগার ও ডায়াবেটিসকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
অনেক মানুষে ডায়াবেটিসে ভুগছেন কিন্তু বুঝতে পারছেন না কোন সহজ উপায় সারা জীবনের জন্য ডায়াবেটিসকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন। কোনো দিক চিন্তা না করে প্রতিদিন সকালে দুই থেকে তিন কোয়া করে কাঁচা রসুন সঠিক নিয়মে খেতে থাকুন এবং সারাজীবন আপনার ডায়াবেটিস সহ দেহের অন্যান্য রোগকে নিয়ন্ত্রণে রাখুন। ( সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা কী? ) 


আসলে ডায়বেটিস হলো বহু রোগের সমাহার। ডায়বেটিস হলে আপনার দেহে একের পর এক রোগ বাসা বাধতেই থাকবে। ডায়বেটিস হলে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যায় এবং দেহের ইনসুলিনের অসমক্ষরণের কারণেই ডায়াবেটিস হয়ে থাকে। রসুনের মধ্যে এ্যালিসিন নামক এক ধরনের যোগ রয়েছে যা ব্লাড সুগার বা গ্লুকোজকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং সেইসাথে ইনসুলিনের ক্ষরণ বাড়িয়ে দেয়। ( রসুন আর মধু খালি পেটে ১ সপ্তাহ খেলে কি হয় ) 


এই কারণেই আপনার ব্লাড সুগার থাকবে একদম নিয়ন্ত্রণে। রসুন যদি খেতে পারেন তাহলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ নিয়ে  আর কখনোই আপনাকে চিন্তা করতে হবে না। ২ থেকে ৩ কোয়া কাচা রসুন রোজ সকালে ভালো করে চিবিয়ে খেয়ে তারপরে হালকা গরম এক গ্লাস পানি পান করুন। তবে অবশ্যই এই রসুন পানের আধাঘন্টা আগে পর্যাপ্ত পরিমাণে হালকা গরম পানি পান করে নেবেন। খুব ভালো হয় এই গরম পানি পানের পরে যদি পেট পরিষ্কার করে নিতে পারেন এবং তারপরেই  এই কাঁচা রসুন ভালো করে চিবিয়ে খেয়ে তারপরে আবারো পানি পান করেন। ( রসুন খেলে কি ওজন কমে ) 


যারা কাচা রসুন চিবিয়ে খেতে পারছেন না তার বেটে বা গ্রেট করে খাবেন। কিন্তু রসুনের খোসা ছাড়ানোর পর সাথে সাথেই কিন্তু আপনি খাবেন না। অবশ্যই খোসা ছাড়ানোর পরে পাঁচ থেকে দশ মিনিট আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে এবং তারপরে আপনি এই রসুন মুখে দেবেন। রসুন খোসা ছাড়ানোর পরে ৫ থেকে ১০ মিনিট রেখে দিলে এর পুষ্টি গুণ বৃদ্ধি পায় এবং রসুন খাওয়ার কারণে যে ধরনের এলার্জি বা গ্যাস অ্যাসিডিটি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে তাও আর থাকবে না।


নং উপকারীতা

রসুনের দ্বিতীয় উপকারিতা হলো রসুন রক্তের খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা খুব দ্রুত কমাতে পারে সেই সাথে ট্রাইগ্লিসারাইডের পরিমাণও কমিয়ে আনে এবং HDL এর মাত্রা আবার বাড়িয়ে দেয়। এই কারণে দেহের খারাপ কোলেস্টেরলের কোনো অংশ আপনি খুজে পাবেন না যদি আপনি কাচা রসুন খেতে থাকেন। ( রসুন খেলে কি গ্যাস হয় ) 


কাচা রসুন যে নিয়মে এর আগে খাওয়ার কথা বলেছি সেই নিয়মে টানা আপনি প্রতিদিন খেতে থাকুন সকাল বেলায়। যদি মাঝে দুই - তিন দিন বাদও হয়ে যায় তাতেও তেমন বড় কোনো সমস্যা হবেনা।

তবে নিয়ম করে খাওয়াটা চালিয়ে যান। এতে করে আপনার দেহের খারাপ কোলেস্টেরল আর কখোনই বৃদ্ধি পাবে না। বিজ্ঞানীদের মতে রসুন লিভারের খারাপ কোলেস্টেরলের সংশ্লেষ কমিয়ে দেয় এবং খারাপ কোলেস্টেরলকে দেহ থকে বাইরে বের করতে সাহায্য করে। ( রসুন খেলে কি এলার্জি হয় ) 


৩ নং উপকারীতা

রসুনের তৃতীয় উপকার হলো রসুন উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন কে নিয়ন্ত্রণে রাখে কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ যেমন হার্টঅ্যাটাক এবং স্ট্রোকের কারণে সারা পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষ মৃত্যুবরণ করে। উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন হলো হৃদ রোগের মুখ্য কারন।


কিন্তু দেখা গেছে যদি কেউ প্রতিদিন দুই থেকে তিন কোয়া করে কাঁচা রসুন খেতে পারেন তাহলে তাদের উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে থাকে তাহলে কেন রসুন না খেয়ে আপনি আপনার মৃত্যু ঝুঁকি নেবেন। অবশ্যই আপনি রসুন খান এবং সারাজীবন নিজের রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখুন এবং হৃদরোগে মৃত্যুবরণ করার মতো ঝুঁকি থেকে বাচুন।


৪ নং উপকারীতা

এখানেই শেষ নয় কথা আরো আছে, ডায়াবেটিস উচ্চ রক্তচাপ এবং হার্ট সংক্রান্ত যে রোগ গুলো আছে সেসব যদি কন্ট্রোলে না রাখা যায় তাহলে ভবিষ্যতে কিডনি রোগে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা বেড়ে যায়। দেখা গেছে 50% ব্যক্তি যাদের ডায়াবেটিস আছে তারাই ভবিষ্যতে কিডনি রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।


আবার অন্যদিকে যাদের রক্তচাপ সবসময় 140/90 এর উপরে তাদের ট্রনিক কিডনি ডিজিজ হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে। তাই রক্তে চিনির পরিমাণ এবং রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে, খারাপ কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে কিডনি ভালো রাখতে হার্টের অ্যাটাক বা হার্টের যেকোনো রোগ থেকে দূরে থাকতে আপনাকে রসুন প্রতিদিন অবশ্যই সঠিক ভাবে খেতে হবে।


৫ নং উপকারীতা

রসুনের পঞ্চম উপকারিতা হলো রসুন প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিক। এই জন্য রসুন খেলে আপনার দেহে কখনোই রোগ জীবানু সংক্রামিত কোনো ধরনের রোগ থাকবেনা। রোগ-জীবাণু ভাইরাস একদম দেহ থেকে দূর হয়ে যাবে।


আপনি যদি আক্রান্ত হওয়ার পর রসুন খান তাহলেও আপনার দেহ থেকে এই রোগজীবাণু ভাইরাসকে একদম দূর করে দেবে।


৬ নং উপকারীতা

রসুনের ষষ্ঠ উপকারিতা হলো রসুন যৌন শক্তিকে অনেক গুণ বাড়িয়ে দিতে পারে। বয়সের কারণে বা কোন ধরনের দুর্ঘটনায় কারো যদি যৌন আকাঙ্ক্ষা কমে যায় তাহলে রসুন তা ফিরিয়ে আনতে আপনাকে সাহায্য করবে বিশেষত পুরুষের টেস্টোরিন হরমোনকে বহুগুন বাড়িয়ে দিতে পারে শক্তিশালী করে তুলতে পারে রসুন।


বর্তমান সময়ে অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন, অনিয়ন্ত্রিত খাবার খাওয়া এবং পরিশ্রম না করা, শারীরিক ব্যায়াম না করার কারণে মানুষের গুড পার্ম বা হেলদি শুক্রাণুর সংখ্যা কিন্তু ধীরে ধীরে কমে যেতে পারে।

এ থেকে পুরুষের বন্ধ্যাত্ব আসার মত সমস্যাও হচ্ছে। এই সমস্যা দূর করতে পারবেন মাত্র প্রতিদিন সকালে দুই থেকে তিন কোয়া রসুন খাওয়ার অভ্যাস।


৭ নং উপকারীতা

রসুনের সপ্তম উপকারিতা হলো রসুন সকল ধরনের বাত-ব্যথাকে দূর করতে পারে। আম বাত, গেটে বাত বা রিউমেটিক আর্থ্রাইটিস এর মত যে ভয়াবহ ব্যাথা রয়েছে সেই ব্যাথার রোগ থেকে আপনাকে মুক্তি দিতে পারবে রসুন।

এজন্য প্রতিদিন আপনি রসুন কাঁচা বা ভালো করে থেতো করে সেবন করুন যে নিয়মে আগেই বলেছি। এছাড়া রসুন দিয়ে সরিষার তেল খুব ভালো করে গরম করে তা ব্যাথা স্থানে মালিশ করতে পারেন।


এক্ষেত্রে ১ থেকে ২ টেবিল চামচ তেলের মধ্যে তিন থেকে চার কোয়া রসুন থেতো করে বা আস্তো আপনি খুব ভালো করে গরম করে তা ব্যাথা স্থানে দিনে দুইবার করে মালিশ করতে পারেন। চাইলে এর মধ্যে অল্প পরিমাণে হলুদ মিশিয়েও সেই তেল তৈরি করতে পারেন।


৮ নং উপকারীতা

রসুনের অষ্টম উপকারিতা হলো রসুন সকল ধরনের ঠান্ডা জনিত রোগকে একদম দূর করতে পারে। ঠান্ড কফ, কাশি, সর্দি, বুকে জমা কফ থেকে শ্বাসকষ্ট এই ধরনের সকল সমস্যায় আপনাকে একই নিয়মে রসুন খেতে হবে।
ঠান্ডা জনিত কারণে রসুন তেল আপনি গরম করে বুকে পিঠে ম্যাসাজও করতে পারেন। এতেও কাশির উপশম হবে।


৯ নং উপকারীতা

রসুনের নবম উপকারিতা হলো রসুন যক্ষ্মা রোগকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে। যক্ষ্মা হলে পরে রসুন খেতে পারেন। ঔষধের সাথে যেকোনো ধরনের ওষুধের পাশাপাশি রসুন সেবন করলে যক্ষ্মা একবার ভালো হয়ে যাওয়ার পরে দ্বিতীয়বার ফিরে আসার আর সম্ভাবনা থাকবে না।


১০ নং উপকারীতা

রসুনের দশম উপকারিতা হলো রসুন খেলে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। আসলে রসুনে থাকা অন্যান্য পুষ্টি উপাদান এর সাথে উচ্চমাত্রার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার সেলকে একদম ধ্বংস করে দেয় এবং ক্যান্সার কোষের বিভাজন থেকে আমাদের রক্ষা করে।


রসুন যদি আপনি খেতে পারেন তাহলে কখনই আপনার ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না আবার ক্যান্সার হওয়ার পরেও আপনি রসুন খেতে পারেন এতে দেহে ক্যান্সার ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকে না


( সিক্রেট টিপস ) 

রসুনের উপকারিতা সম্পর্কে দশটি আলোচনা আমরা করেছি এবার একটি সিক্রেট টিপস আপনাদের দিচ্ছি। সিক্রেট টিপসটি হলো রসুন খেলে পরে অনেক গ্যাস, অ্যাসিডিটি, বদহজম হয়ে থাকে। আবার কারো কারো এলার্জি হয়ে থাকে তারা রসুন খেতে পারেন না।

এক্ষেত্রে রসুন ভালো করে গ্রেট করে নিয়ে অথবা থেতো করে এক গ্লাস গরম পানির মধ্যে ভিজিয়ে রাখুন যতক্ষণ পর্যন্ত না পানি হালকা গরম হয়ে আসে হালকা গরম অবস্থায় এই পানি পান করুন তাহলেই রসুন খাওয়ার ফলে আপনার কখনোই গ্যাসে, অ্যাসিডিটি, বদহজম হবে না।

আশা করছি রসুনের কার্যকারিতা কি এটা জেনে আপনি অবশ্যই উপকৃত হয়েছেন। যদি ভালো লেগে থাকে তবে কমেন্টে জানাবেন।

আরো জানুন :


Post a Comment

0 Comments