Ticker

6/recent/ticker-posts

Header Ads Wigete

ওজন কমানোর ৫টি সহজ উপায়। মাত্র ১৫ দিনে পেটের সকল মেদ চর্বি দূর হবে। waght loss

 মাত্র ১৫ দিনে পেটের সকল মেদ চর্বি দূর হবে


ওজন কমানোর ৫টি সহজ উপায়। মাত্র ১৫ দিনে পেটের সকল মেদ চর্বি দূর হবে। waght loss.


আমার অনেক বন্ধুই আছেন যারা দীর্ঘদিন থেকেই শারীরিক অতিরিক্ত ওজন পেটের বাড়তি মেদ চর্বি, থাই বা উরুর অতিরিক্ত  ওজন মেদচর্বি নিয়ে ভুগছেন। কিন্তু এর বাড়তি ওজন কিছুতেই নিয়ন্ত্রণে আনতে পারছেন না। কিন্তু তারা চেষ্টা করে যাচ্ছেন ক্রমাগত তবুও কোন ভাবে সফল হচ্ছেন না। ( ওজন কমানোর সহজ উপায় ) 


আজকের এই লেখাটি পড়লে আশা করি তাদের এই বাড়তি মেদ চর্বি ওজনকে তারা একদমই নিয়ন্ত্রণে আনতে পারবেন। আমরা খুব সহজ কিছু পদ্ধতি জানব যে পদ্ধতি গুলো যে কেউ ফলো করতে পারবেন।


আরো যে সকল সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেনঃ-

গ্যাস অম্বলে ভুগছেন ? পেটের সমস্ত গ্যাস বের করুন ৩মিনিটের মধ্যেই ৪টি ঘরোয়া উপায়ে।


হঠাৎ ব্লাড প্রেশার ( blood pressure ) বা উচ্চ রক্তচাপ বেড়ে গেলে কি করবেন?


পাইলস বা অর্শ রোগ নিরাময়ে কার্যকরী ঘরোয়া উপায়


কেবলমাত্র যারা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত এই পদ্ধতি তাদের জন্য নয়।
কারণ আমরা এমন কিছু পদ্ধতিতে যাব যাতে আমাদের ডায়েটকে আমরা কন্ট্রোল করতে পারি। ডায়েট কন্ট্রোলের মাধ্যমে এবং কিছু টিপস কিছু ব্যায়াম এইসব আমাদেরকে বাড়তি ওজন মাত্র ২১ দিনের মধ্যেই নিয়ন্ত্রণে আনতে সাহায্য করবে। তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে আমরা জেনে নেই যে, কিভাবে আমরা আমাদের এই বাড়তি ওজন, মেদ, চর্বিকে একেবারে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসবো। ( মেয়েদের ওজন কমানোর উপায় ) 


প্রথমেই আমরা যাবো ওয়াটার থেরাপি প্রসঙ্গে। ওয়াটার থেরাপি অর্থাৎ শুধুমাত্র পানি পান করে আমরা আমাদের ওজনকে নিয়ন্ত্রণে আনতে পারব। বন্ধু এর জন্য আমাদের সারা দিনে তিন থেকে সাড়ে তিন লিটার পানি পান করতে হবে। তিন থেকে সাড়ে তিন লিটার একদম বিশুদ্ধ পানি পান করব। এছাড়া দুই গ্লাস গ্রিন টি পান করবো এবং এক গ্লাস শুধুমাত্র গ্রীন জুস পান করবো।


সকল ধরনের রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা পেতে এখানে দেখুন


অর্থাৎ সব গুলোই তরল আমাদের পান করতে হবে সারাদিনে। বন্ধু আমাদের শুধুমাত্র জানতে হবে যে আমরা কখন এবং কি পদ্ধতিতে এই পানি পান করব। প্রথমে সকালে ঘুম থেকে উঠে আপনাকে পানি পান করতে হবে প্রায় ১ লিটার পরিমাণ।


একজন পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তি ১লিটার পরিমাণ পানি পান করবেন যদি আপনার কিডনি বা হার্টের রোগ না থাকে। তবে বন্ধু এখানে একটি কথা বিশেষভাবে বলে নিচ্ছি যাদের জটিল কোন রোগ আছে তারা অবশ্যই নিজেদের বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করে এই ওয়াটার থেরাপিতে যাবেন। ঘুম থেকে উঠে আপনি যে এক লিটার গরম পানি পান করলেন এরপরে হাল্কা ব্যায়াম করুন।


হাল্কা ব্যায়াম করবেন অবশ্যই খোলা হাওয়ায় বা রোদের তাপে এই ব্যায়াম করার চেষ্টা করবেন। এতে আপনার দুটি কাজ হবে।

ব্যায়াম করে আপনার বাড়তি ওজনকে  নিয়ন্ত্রণে আনবে, আপনার শরীরের রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক হবে এবং রোদে যে ভিটামিন ডি আপনি সংগ্রহ করবেন এটি আপনার দেহের হাত-পায়ের ব্যথা, জয়েন্টের ব্যথা দূর করতে সাহায্য করবে। পাশাপাশি দেহে ভিটামিন ডি এর অভাব পূরন হবে এবং এই ভিটামিন ডি থাকার কারণে আপনার দেহ ক্যালসিয়াম শোষণ করতে পারবে। এই কারণে আপনার দেহে ক্যালসিয়ামের অভাব পূরন হবে। ( প্রাকৃতিক উপায়ে ওজন কমানোর উপায় ) 


অনেক উপকার পাবেন যদি সকাল বেলায় শুধুমাত্র হালকা গরম পানি পান করে খোলা হাওয়ায়, রোদে আপনি ৩০ মিনিট ব্যায়াম করতে পারেন। ব্যায়াম করার পরে আপনি পেট পরিষ্কার করুন। সকালে অবশ্যই চেষ্টা করবেন মলত্যাগ করতে। এই সময় আপনি বঙ্গাসন করতে পারেন। বঙ্গাসন যেটা করবেন তাহলো আপনার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কে দূর করবে এবং এই বঙ্গাসন তলপেটের বাড়তি মেদ চর্বিকে একদম নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসবে।

কিছুদিন আপনি বঙ্গাসন করুন ২০ থেকে ৩০ মিনিট তাহলে দেখবেন যে আপনার তল পেটের বাড়তি মেদ চর্বি ঝুলে যাওয়া পেট একদম সঠিক সেপে চলে এসেছে। আপনি বুঝতেই পারবেন না যে আপনার কখনো ঝুলে যাওয়া পেট ফোলা পেট বা বাড়তি মেদ চর্বি ছিল। 


ওজন কমানোর ৫টি সহজ উপায়। মাত্র ১৫ দিনে পেটের সকল মেদ চর্বি দূর হবে। waght loss.


বঙ্গাসনের ছবিটিকে ভালো করে দেখুন। এই পদ্ধতিতে আপনি দিনে ২০ থেকে ৩০ মিনিট বসার চেষ্টা করুন। একেবারে যে আপনাকে ২০ থেকে ৩০ মিনিট বসে থাকতে হবে তা নয়। আপনি দশ মিনিট করে করে করতে পারেন।

অর্থাৎ সকাল-দুপুর-রাত এইভাবে ১০ মিনিট করে বসতে পারেন। যখন বসতে গিয়ে আপনার পা ব্যথা করবে, কারণ প্রথমেই আপনি এইভাবে টানা ১০ মিনিট বসে থাকতে পারবেন না। যেহেতু আপনার পেটে অতিরিক্ত ওজন  রয়েছে, আপনার পায়ের মাসেল থাই অতিরিক্ত মোটা এইজন্য  আপনার এভাবে বসতে কষ্ট হবে। (৩০ দিনে ওজন কমানোর উপায় ) 


আরো যে লেখা গুলো আপনার উপকারে আসতে পারেঃ-

ঘুমের সমস্যার ( sleep disturbance ) ঘরোয়া সমাধান। অনিদ্রা দূর করার জন্য ১৩ টি টিপস।


বুক ধড়ফড় মানেই কী হার্ট অ্যাটাক ( হৃদযন্ত্রের ) সমস্যা?


ডায়বেটিস কেন হয় এবং এর লক্ষন গুলো কি কি? কিভাবে ডায়বেটিস সারাবেন?


মাথা ব্যথা দূর করার ঘরোয়া সমাধান। মাথা ব্যথা মানেই কি মাইগ্রেনের সমস্যা?


যখন এভাবে বসতে গিয়ে কষ্ট হবে তখন আপনি সোজা দাড়াবেন। একদম সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে থাকবেন এবং এরপর আবারো আপনি বঙ্গাসনে যাবেন। এভাবে চেষ্টা করতে থাকুন যখন দেখবেন যে আপনি এভাবে খুব সহজেই বঙ্গাসন করতে পারছেন তখন আপনার দেহের অতিরিক্ত ওজনের কারণে হাত পায়ের যে ব্যাথা পায়ের কমজোরি মাসেলে ব্যথা উরুর বাড়তি চর্বি সবকিছু একদম নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। মোমের মতো গলে যাবে। আপনি বুঝতেও পারবেন না যে কিভাবে আপনার এই মেদ চর্বি চলে যাচ্ছে।


ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট


আমরা প্রথমে শুরু করলাম আমাদের পানি পানের মাধ্যমে সকাল শুরু করা।  তারপরে আমরা হালকা ব্যায়াম করলাম পেট পরিষ্কার করলাম অথবা আপনি পেট পরিষ্কারের আগেই বঙ্গাসন করলেন।

এর পর আপনি চেষ্টা করবেন এক মগ বা ২৫০মিলি লিটার পানিতে গ্রিন টি প্রস্তুত করে তা পান করতে। গ্রিন টি পান করার পরে আপনি প্রায় একঘন্টা আর কোন কিছুই খাবেন না। ১ঘন্টা পরে আপনি আর এক গ্লাস পানি পান করুন। যদি সম্ভব হয় তাহলে একটি ডাবের পানি পান করতে পারেন। তবে  খেয়াল রাখবেন ডাবের পানি অবশ্যই দুপুর বারোটার মধ্যে পান করার চেষ্টা করবেন। ( ওজন কমানোর বৈজ্ঞানিক উপায় ) 


এভাবে সারা দিন অল্প অল্প করে পানি পান করতে থাকুন। দুপুর বেলায় যখন আপনার লাঞ্চ টাইম তখন আপনি এক গ্লাস গ্রীন জুস পান করবেন। গ্রীন জুস প্রস্তুত করবেন আপনি লাউ, চালকুমড়া, অথবা পেঁপে দিয়ে।এই তিন ধরনের সবজির যেকোনো একটি আপনি  নিতে পারেন। যেটি আপনি নেন না কেন ১০০ গ্রাম পরিমাণ নিতে হবে এবং তার সাথে অল্প পানি মিশিয়ে ব্লেন্ড করে একটি জুস প্রস্তুত করুন।  এর সাথে বাড়তি কোনো ধরনের লবন চিনি কিছুই মেসাবেন না।


শুধুমাত্র গ্রীন জুস প্রস্তুতকরণ এবং পান করুন। এভাবে আপনি  দিনের অর্ধকটা পার করবেন এবং যখনই পিপাসা লাগবে তখনই অল্প পরিমাণ পানি পান করবেন। এই পদ্ধতিতে বিকেল বেলায় আপনি আর এক গ্লাস গ্রিন টি পান করবেন  বিকেল বেলায় আর এক গ্লাস গ্রিন টি পান করার পরে সন্ধ্যায় আপনি অল্প কিছু সলিড ফুড নেবেন। সলিড ফুড অবশ্যই আপনাকে সন্ধ্যা সাতটার মধ্যে নিতে হবে।


এই সলিড ফুড আপনাকে নিতে হবে সম্পূর্ণ ভেজ অর্থাৎ সবজি, ডাল, ভাত,রুটি এই ধরনের খাবার আপনাকে গ্রহণ করতে হবে। প্রোটিনের অভাব পূরণের জন্য ডাল, সবজি, ভাত এসবই আপনাকে সাহায্য করবে।


আপনি অবশ্যই ২ থেকে ৩ পিচ পনির বা ছানা খাওয়ার চেষ্টা করবেন। এই খাবারটিও আপনার সকল ধরনের প্রোটিন সহ ভিটামিন এর অভাব পূরণে সাহায্য করবে। খুব অল্প পরিমাণ খাবার গ্রহণ করবেন সারাদিন না খেয়ে আছেন এর মানে এই নয় যে আপনাকে সন্ধ্যায় অনেক খাবার গ্রহণ করতে হবে। পরিমিত খাবার খাবেন এবং খাবার খাওয়ার  একঘন্টা পরে আপনি এক গ্লাস হালকা গরম পানি পান করবেন।


এক গ্লাস গরম পানি পানের সাথে আপনি দুটি লবঙ্গ, দুটি এলাচ একসাথে চিবিয়ে খেয়ে এই পানি পান করতে পারেন। এতে গ্যাস-এসিডিটি হবে না তেমনি আপনার খাবার খুব ভালোভাবে হজম হবে। 


যাদের দীর্ঘদিন থেকে হজমের সমস্যা রয়েছে তারা সন্ধ্যায় এই সলিড ফুড গ্রহণের আগে এক ইঞ্চি কাঁচা আদা অল্প পরিমাণে বিট লবন বা সন্ধর্ব লবন সহ চিবিয়ে খেয়ে নেবেন। তাহলে আপনার পেটে গ্যাস অ্যাসিডিটি নিয়ন্ত্রণ হবে সাথে আপনার বাড়তি ওজন কমাতেও সাহায্য করবে আদা এবং এই পদ্ধতি আপনাকে সপ্তাহে তিনদিন মেনে চলতে হবে। বন্ধু তিন দিন আপনাকে পদ্ধতি মেনে চলতে হবে আপনি চাইলে টানা তিন দিন গ্রহণ করতে পারেন অথবা আপনি একদিন গ্যাপ দিয়ে দিয়ে একদিন আপনি এই ওয়াটার থেরাপি তে যেতে পারেন পরের দিন আপনি আবার স্বাভাবিক পদ্ধতিতে খাবার খেতে পারেন।


ওজন কমানোর ৫টি সহজ উপায়। মাত্র ১৫ দিনে পেটের সকল মেদ চর্বি দূর হবে। waght loss.


কিন্তু বন্ধু অবশ্যই আপনাকে পরিমিত খাবার খেতে হবে। পরিমিত এবং যে খাবারটুকু আপনার দেহের জন্য, আপনার ওজন, আপনার উচ্চতা এবং আপনার বয়স অনুযায়ী দরকার যেটুকু শর্করা, প্রোটিন দরকার সেইটুকুই আপনি কেবল গ্রহন করবেন। বাড়তি খাবার একদমই গ্রহন করা বন্ধ করে দিন।


এইভাবে আপনি সপ্তাহের ছয়দিন পূরণ করবেন এবং এক দিন আপনি সম্পূর্ণ ফাস্টিংয়ে থাকবেন। একদিন আপনি সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সম্পূর্ণ না খেয়ে থাকবেন পানিও খাবেন না। ভোরবেলায় আপনি অর্থাৎ  ঘুম থেকে উঠে আপনি ভোরবেলায় উঠে এক লিটার পানি পান করে নিতে পারেন। এতে করে সারাদিনে আপনার ডিহাইড্রেশন হবে না এবং একদম সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত ফাস্টিংয়ের থাকার পরে আপনি সন্ধ্যাবেলায় প্রথমে অল্প অল্প করে পানি পান করে তার আধাঘন্টা পরে একদম সম্পূর্ণ ভেজ খাবার গ্রহণ করবেন এবং সপ্তাহের যে ৩ দিন আপনি স্বাভাবিক খাবার খাবেন সেই ৩ দিন আপনি নন ভেজ খেতে পারেন।


তবে বন্ধু অবশ্যই আপনাকে মনে রাখতে হবে আপনার ওজন উচ্চতা অনুযায়ী আপনি প্রোটিন শর্করা গ্রহণ করবেন। যে তিনদিন আপনি স্বাভাবিক খাবার খাবেন সেই তিনদিনও ওজন নিয়ন্ত্রণ কালীন সময়ে আপনাকে রাতের খাবার সন্ধ্যা সাতটার মধ্যে শেষ করতে হবে। বন্ধু সন্ধ্যা সাতটার মধ্যে রাতের খাবার শেষ করুন এবং তার এক থেকে দুই ঘন্টা পরে চাইলে এক গ্লাস দুধ এবং অবশ্যই ফেট ফ্রী তাতে হাফ চামচ হলুদ মিশিয়ে পান করতে পারেন এতে আপনার দেহের বাড়তি ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে সেই সাথে আপনার দেহের পুষ্টির অভাব হবে না। এই হলুদ দুধ আপনাকে বাড়তি ইমিউনিটি দেবে, শরীরে শক্তি বাড়াবে এবং দেহের সকল ধরনের রোগ প্রতিরোধ করতে সমর্থ হবে।


এইভাবে আপনি টানা ২১ দিন ফলো করুন। যাদের দীর্ঘদিন থেকেই বাড়তি মেদ চর্বি রয়েছে তারা ২১ দিনের বদলে টানা তিন মাস পর্যন্ত এই নিয়ম অনুসরণ করুন। তিন মাস পরে যখন আপনার ওজন একদম আপনার চাহিদামত জায়গায় এসে দাঁড়াবে তখন ও বন্ধু আপনাকে প্রতি সপ্তাহে সাত দিন করে এই নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। প্রতি সপ্তাহের সাতদিনই এই নিয়ম অনুসরণ করবেন এবং সবসময় চেষ্টা করবেন অল্প পরিমাণে আপনার দেহের চাহিদা অনুযায়ী খাবার গ্রহণ করতে। বাড়তি খাবারের ইচ্ছা একদম বন্ধ করে দিতে হবে। আর বন্ধু বারে বারে খাওয়ার অভ্যাস বন্ধ করাই ভালো। আপনি যদি দেহের  অতিরিক্ত ওজনের জন্য বিরক্ত হয়ে থাকেন তাহলে আপনি যে তিন দিন সপ্তাহে স্বাভাবিক খাবার খাবেন সেই তিন দিন নিয়ম করে শুধুমাত্র তিনবেলা খাবার গ্রহণ করুন।


সকালে দুপুরে রাতে মাঝে আপনি পানি পান করুন ডাবের পানি পান করুন এবং গ্রিন টি পান করুন। এতে করে আপনার দেহে ডিহাইড্রেড হবে না এবং কখনোই আপনি অসুস্থ হবেন না। সেই সাথে আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে। আজকের লেখাটি ভালো লাগলে অবশ্যই আমি এই পদ্ধতি অনুসরণ করেই আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেন।

আরো জানুন :


Post a Comment

0 Comments